Continuously Scrolling Images
Image 1 Image 2 Image 3 Image 3 Image 4 Image 5 Image 5
WhatsApp Image 2024-07-05 at 1.09.40 AM
সূচনা
* পরিচিতি
* পূর্বতন কমিশনের চেয়ারম্যান এবং সদস্যগণ
* কর্মকর্তাদের তালিকা
* জেলা কার্যালয়সমূহ
* অভিযোগ দায়ের ফরম
* অভিযোগ-দায়েরের-পদ্ধতি
* তদন্ত প্রতিবেদন
* সভা, সেমিনার ও অনুষ্ঠান
* ভিডিও বার্তা এবং বক্তব্যসমূহ
* আইন ও বিধি
* আমাদের সাথে যোগাযোগ

মানবাধিকার

নির্ভরশীল। মানবাধিকারের প্রথম ধারণা পাওয়া যায় খ্রিষ্টপূর্ব দুই হাজার বছরেরও আগে পৃথিবীর প্রাচীনতম আইন সংকলন ব্যাবিলনের রাজা হাম্বুরাবির নিয়মাবলিতে। কিন্তু আধুনিক মানবসভ্যতায় ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের রাষ্ট্রসমূহ মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘঘাষণাপত্র অনুমােদন করে। পরবর্তীতে জাতিসংঘ একের পর এক সামগ্রিক অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা সংরক্ষণের জন্য ক্রমাগত বিভিন্ন মানবাধিকার সনদ পাশ করে চলছে। সেই অনুযায়ী জাতিসংঘে অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি রাষ্ট্র ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকার দিবসপালন করে আসছে।

অন্যান্য দেশের মতাে বাংলাদেশের সংবিধানেও মানবাধিকারের স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। বাংলাদেশ সংবিধানে মানুষের অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা চিকিৎসার নিশ্চয়তা, কর্মের অধিকার, উপযুক্ত পারিশ্রমিকের অধিকার, বিশ্রাম অবকাশের অধিকার, অসহায়তার অভিশাপ থেকে মুক্তির নিশ্চয়তাসহ বাক্ স্বাধীনতা, সংগঠনের অধিকার, সম্পত্তির অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানবাধিকার সংরক্ষণ বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে শিক্ষাহীন জনগােষ্ঠীকে শিক্ষা গ্রহণে সচেষ্ট করা, তাদের হৃদয়বৃত্তির বিকাশ ঘটানাে, তাদের সততা ন্যায়ের চেতনা সম্পর্কে অবহিত করা মানবাধিকারের প্রথম শর্ত। মানবাধিকার রক্ষায় ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র প্রশাসনের সার্বিক দায়িত্ব পালন করা জরুরি। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি তথা গণতান্ত্রিক মূল্যবােধকে ধারণ করে পরস্পরের প্রতি মমতা, ভালােবাসা সহনশীলতার মধ্য দিয়ে সমাজ এগিয়ে যাবেএটাই একটি সভ্য সমাজের ন্যূনতম বাসনা। আর এই বাসনা পূরণে মানবতার চর্চা করা এবং মানবাধিকার রক্ষা করা অনিবার্য অনস্বীকার্য।

এখন এটা ওপেন সিক্রেট যে দুর্নীতির চর্চা বিচার ব্যবস্থার কোথাও থেকে বেরিয়ে যায়। আমাদের প্রতিক্রিয়া করা উচিত নয় বা তথ্য সম্পর্কে উপেক্ষা করা উচিত নয়। অন্যভাবে বিচার ব্যবস্থার দুর্নীতির দায় আমরা আইনজীবীরা এড়াতে পারি না। তাই আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং বিচার ব্যবস্থায় দুর্নীতি বন্ধ করার উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করা উচিত, কারণ এটি আমাদের অনুশীলন এবং মর্যাদার সাথে অত্যন্ত সম্পর্কিত। আমাদের মনে রাখা উচিত যে আমরা আইনজীবীরা বিচার বিভাগের অংশ এবং কার্যকর বিচার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় তাদের ভূমিকা রয়েছে। আমরা যদি একটি কার্যকর সৎ বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা করতে পারি যেখানে আইনের শাসন নিশ্চিত হবে সে ক্ষেত্রে আমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।

চেয়ারম্যান

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দূর্নীতি বিরোধী সোসাইটির  অন্যায়, অবিচার জুলুমের বিরুদ্ধে তথা আইনের শাসন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে I

চেয়ারম্যান

০১৭৪০-৮১১৫১0

মহা-সচিব

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দূর্নীতি বিরোধী সোসাইটির  অন্যায়, অবিচার জুলুমের বিরুদ্ধে তথা আইনের শাসন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে I

স্বপ্নীল চৌধুরী জাবেদ

মহা-সচিব

০১৯৯৯-৯৫৭২৭৪

সংস্থার পরিচিতি

 আন্তজার্তিক মানবাধিকার দূর্নীতি বিরোধী সোসাইটি আইনের শাসন সর্বস্তরে শান্তি প্রতিষ্ঠাসহ মানবাধিকার উন্নয়ন সংরক্ষণে নিবেদিত একটি স্বেচ্ছাসেবী, অরাজনৈতিক অলাভজনক মানবাধিকার বিষয়ক এবং নির্যাতন দূর্নীতি বিরোধী আন্তঃমহাদেশীয় এশিয়ার বৃহত্তর আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান। জাতিসংঘ মানবাধিকার সনদ (Bill of Rights) এর উপর ভিত্তি করে ২০০৯ইং সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সরকারের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর এনজিও বিষয়ক ব্যুরো এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত জয়েন্ট স্টক অব কোম্পানিজ এন্ড ফার্ম এর অধীনে রেজিস্টার্ড প্রাপ্ত হয়।(S-9023) দেশের বৃহত্তর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন, জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেস্কো, ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব জুরিস্টস্-আইসিজে (জেনেভা), ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন এ্যাগেইনস্ট টর্চার-ওএমসিটি (জেনেভা) আফ্রিকান কমিশন অন হিউম্যান এন্ড পিপলস্ রাইটস্-এসিএইচপিআর (গাম্বিয়া)- সহ বিশ্বের বিভিন্ন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানের নিয়মে পরিচালিত।অহিংসার প্রতিপাদ্যে বিশ্বাসী, সংস্থার সারাদেশে প্রতিটি জেলায় জেলা শাখা, মহানগর, উপজেলা/থানা পৌরসভা শাখায় রয়েছেন হাজারো সদস্য প্রতিনিয়ত আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা সহ মানবতার সেবায় আÍনিয়োগ করছে। দেশের বরেণ্য তথা বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ যথাক্রমে শিক্ষাবিদ, আইনবিদ, সাংবাদিক, চিকিৎসক সহ বিশিষ্ট সমাজ সেবীগণ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দূর্নীতি বিরোধী সোসাইটির সদর দপ্তর শাখাগুলোতে সদস্য/সদস্যা হিসেবে অন্তর্ভূক্ত রয়েছেন। এছাড়া সোসাইটির প্রতিটি শাখা কমিটিতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মহিলা প্রতিনিধি এবং সংখ্যালঘু উপজাতি প্রতিনিধিরা অন্তর্ভূক্ত রয়েছেন। সারা দেশের প্রতিটি শাখা তথা শাখার সদস্য/সদস্যারা সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী ভাবে সমাজের অন্যায়, অবিচার জুলুমের বিরুদ্ধে তথা আইনের শাসন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।

 

 
দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের তফসিলভুক্ত অপরাধ

👉 সরকারি কর্তব্য পালনের সময় সরকারি কর্মচারী/ব্যাংকার/সরকার কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত যে কোনো ব্যক্তি কর্তৃক উৎকোচ (ঘুষ)/উপঢৌকন গ্রহণ;

👉 সরকারি কর্মচারী/সরকার কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত যে কোনো ব্যক্তি বা অন্য কোনো যে কোনো  ব্যক্তির অবৈধভাবে নিজ নামে/বে-নামে সম্পদ অর্জন; 

👉 সরকারি অর্থ/সম্পত্তি আত্মসাৎ বা ক্ষতিসাধন;

👉 সরকারি কর্মচারী উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে ব্যবসা/বাণিজ্য পরিচালনা;

👉 সরকারিকর্মচারী কর্তৃক জ্ঞাতসারে কোনো অপরাধীকে শাস্তি থেকে রক্ষার প্রচেষ্টা;

👉 কোনো ব্যক্তির ক্ষতিসাধনকল্পে সরকারি কর্মচারী কর্তৃক আইন অমান্যকরণ ; 

👉  মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর অধীন সংঘটিত অপরাধসমূহ এবং 

👉 সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী/ব্যাংকার কর্তৃক জাল-জালিয়াতি এবং প্রতারণা ইত্যাদি।

কোথায় অভিযোগ করবেনঃ 

👉 কমিশনের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ (Anti-Corruption Commission – Bangladesh).

👉 কমিশনের ই-মেইল (chairman@acc.org.bd)

👉 যে কোনো টেলিফোন বা মোবাইল নম্বর থেকে দুদক অভিযোগকেন্দ্রের হটলাইন-১০৬ টোল ফ্রি টেলিফোনের মাধ্যমে এবং বিদেশ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিরা +8809612106106 –নম্বরে কল করার মাধ্যমে

 

অসহায় মানুষের আইনি সহায়তা সহ সার্বিক সহযোগিতা করাই আমাদের প্রতিজ্ঞা

Recent Vedio

Letest News

News Scroll-Up Effect
  • প্রেস বিজ্ঞপ্তি রাজশাহী শহরে থাকা ৯৫২ টি পুকুর সংরক্ষণ
  • বন্যার আশঙ্কা, আগাম প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
  • আইজিপি পদে ফের মামুন নাকি নতুন মুখ?
  • সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে বদলি

© All Rights Reserved.